বৃহস্পতিবার, ৪ আগস্ট, ২০১৬

বুধবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০১৬

এই সুন্দর পৃথিবীকে বিদায় দিয়ে অকালে চলে গেলেন।

সুন্দর পৃথিবীকে বিদায় জানালেন।জন্তিকান্দা গ্রামে মাসুদ নামে এই যুবকের আত্নহত্যা।আজ বেলা১:৩০ ঘটিকায় তার নিজ বাড়িতে আত্নহত্যা করে ইন্তেকাল করেন।ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাই রজিউন ।আমরা তার বন্ধু বান্ধব আত্নীয় স্বজন এবং সবাই তার রুহের মাগফিরাত কামনা করি।কি কারনে এই আত্নহত্যা এখনো জানা যায়নি।

বৃহস্পতিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৫

কুড়িগ্রাম,রৌমারীতে ভয়াবহ অগ্নিকান্ড ঘটেছে।

আজ বিকাল ৩ টার সময় রৌমারী থানা মোড়ের পশ্চিম পাশে ৮ থেকে ১০ টি দোকানপাট পুড়ে ছাই হয়ে যায়। খবর সুত্রে জানা যায় সেখানে পেট্রল,কেরসিনের দোকান ছিল। সেই পেট্রলের দোকানের পাশে  ছোট খাট একটি রুমে কিছু বখাটে  লোকজনের আড্ডা হত।তার প্রতিনিয়ত ধুমপান এবং জুয়ার আড্ডায় মতে থাকত। সেই ধুমপানের আগুনের অসতর্কতার সুত্র থেকেই পেট্রলের দোকানে আগুন ধরে যায়।আর সেখান থেকেই আগুনের উৎপত্তি ঘটেছে বলে জানা যায়। সেখানে একটি ফলের দোকান,একটি হোটেল এবং পেট্রলের দোকান সহ আরো অন্যাঅন্ন্য দোকান পুড়ে যায়।

এভাবে প্রতি বছরেই কোননা কোনভাবে রৌমারীতে অগ্নিকাণ্ড ঘটে থাকে।রৌমারি বাজারে পাশে ডি সি রাস্তার ধারে একটি ফায়ার সার্ভিসের স্হান নির্ধারন করা হয়েছে।কিন্ত ফায়ার সর্ভিসের কাজ দ্রুত এগোচ্ছেনা বলে জানা যায়।আমি মনে করি আমাদের রৌমারী বাজারের বখাটে ছেলেদের ধুমপান অসতর্কতার কারনে এ ঘটনা ঘটেছে।
আর করতৃপক্ষের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এবং জোড়ালো আবেদন জানাচ্ছি "রৌমারীতে ফায়ার সার্ভিস স্টেশনটি খুব দ্রুত চালু করা হক।" আর আগুণ থেকে সবাইকে  সবসময় সতর্ক থাকতে হবে।

শুক্রবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১৫

বড় লোকের মোন কি আসলেই ছোট?

গতকাল আমার অফিসে দেখলাম।একজন কাস্টমার কিছু কেনাকাটা করছে।উনার কেনাকাটা সম্ভবত শেষ।দেখলাম লোকটি মনে হয় বড় লোক অনেক কেনাকাটা করেছে।আমি বিল করার জন্য কম্পিউটারে দাড়িয়ে আছি।
উনি মিষ্টির ফ্রীজ থেকে কিছু মালাই নাট নামে কাপ কিনল।কিনে উনি একটি মালাই নাট কাপ খুলে খাচ্ছে আর বলল বাকিগুলো প্যাকে দেন।
মালাই নাট উনি অর্ধেক এর বেশি খেয়ে ফেলেছে।উনার সাথে একটা কাজের মেয়ে এসেছে।মেয়েটি সাবালিকা হবে।লোকটি সেই অর্ধেক খাওয়া তাও আবার চামুচ ছাড়া মুখ লাগিয়ে খেয়েছে,অর্ধেক খাওয়া মালাই নাট টি মেয়েটিকে দিয়ে বলল দেখতো কেমন লাগে?মেয়েটি সেটি নিতে ইতস্ত করছে।অর্ধেক খাওয়া মুখ লাগানো খাবার তাকে দিচ্ছে।মেয়েটি ধমকের ভয়ে সেটি হাতে নিল।সেখানে আরো কিছু লোক উপস্তিত ছিল।মেয়েটি লজ্বা পেয়ে আঢ়ালে গিয়ে বাকিটুকু খেল।কি করবে তার মালিকের হুকুম মানতে হবে।

এই দৃশ্য দেখে আমার খুব খারাপ লাগল হায় রে গরীব বলে কোন দাম নেই মেয়েটির।কাজের মেয়ে বলে তাকে মুখ লাগানো খাবার খেতে হবে এ কেমন বিবেক তার?উনি তো ইচ্ছা করলে ভাল একটা খেতে দিতে পারত।কি এমন উনার কত টাকা ব্যায় হত।বড় লোকের মোন এত ছোট হতে পারে?বড় লোকের মোন কি আসলেই ছোট হয়?

ঘটনাটি আমার বাস্তব অভিঙ্গতা ধানমন্ডি পশ্চিম শঙ্কর আমার অফিসে।এ রকম কতনা কাজের মেয়েকে এই ঢাকার নিষ্ঠুর বড় লোকের বাড়িতে অবহেলায় দিন কাটাতে হয়।আমার অনুরোধ সরকার কেন এই অবহেলিত ঘর কাজের মানুষ গুলির প্রতি একটু তাকায় না।

বুধবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

দিলে দয়া থাকলে মায়া জন্মে

আজ অফিসে যাওয়ার পথে ধানমন্ডি শঙ্কর বাসস্টানডে নেমে রাস্তা পার হচ্ছি।এমন সময় সুন্দর একটি দৃশ্য দেখে মোনটা ভরে গল।মনে হল এমন মানুষ পৃিথিবীতে  কজনই বা আছে। দেখলাম একটি রিকসাতে একটি মেয়ে বসে আছে।সেখানে একটি ভিক্ষুক দারানো।লোকটা মুরুব্বি বয়সের হবে।মুরব্বি লোকটা রিকসার সাথে মেয়েটির কাছে দারানো।মুরুব্বি ভিক্ষুকটি মেয়েটির কাছে কষ্টের কথা প্রকাশ করছে।আর ময়েটি খুব মোনযোগে উনার কথাগুলো শুনছে আর নিজের বাবার মত মাথায় হাত বুলিয়ে আদর করে সান্তনা দিচ্ছে।এই দৃশ্য দেখে চমকে গেলাম ভাবলা হায়রে মনের মাঝে কতো দয়া তার।লোকটার প্রতি এত মায়া করছে।যা সেই ভিক্ষুকের ছেলে মেয়েও মনে হয় এমন মায়া করেনা।যার জন্য রাস্তায় উনাকে ভিক্ষা করতে হয়।যার পেটে জন্ম নিল,যার জন্য পৃথিবীর আলো দেখতে পেল।আর সেই মানুষ যদি ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে রাস্তায় নামে।তাহলে তারা কেমন সন্তান?
আমরা ভিক্ষুককে দেখলে সামন থেকে তারিয়ে দেই আসলে এটা ঠিক নয়।উনারা মনে কষ্ট পায়।সেই মেয়েটির মতো এমন মানুষ পৃথিবীতে কজনই বা আছে।আমরা সবাই যেন ভিক্ষকের সাথে ভাল আচরন করি এবং তাদেরকে যতটুকো পারি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেই।