বৃহস্পতিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৫

কুড়িগ্রাম,রৌমারীতে ভয়াবহ অগ্নিকান্ড ঘটেছে।

আজ বিকাল ৩ টার সময় রৌমারী থানা মোড়ের পশ্চিম পাশে ৮ থেকে ১০ টি দোকানপাট পুড়ে ছাই হয়ে যায়। খবর সুত্রে জানা যায় সেখানে পেট্রল,কেরসিনের দোকান ছিল। সেই পেট্রলের দোকানের পাশে  ছোট খাট একটি রুমে কিছু বখাটে  লোকজনের আড্ডা হত।তার প্রতিনিয়ত ধুমপান এবং জুয়ার আড্ডায় মতে থাকত। সেই ধুমপানের আগুনের অসতর্কতার সুত্র থেকেই পেট্রলের দোকানে আগুন ধরে যায়।আর সেখান থেকেই আগুনের উৎপত্তি ঘটেছে বলে জানা যায়। সেখানে একটি ফলের দোকান,একটি হোটেল এবং পেট্রলের দোকান সহ আরো অন্যাঅন্ন্য দোকান পুড়ে যায়।

এভাবে প্রতি বছরেই কোননা কোনভাবে রৌমারীতে অগ্নিকাণ্ড ঘটে থাকে।রৌমারি বাজারে পাশে ডি সি রাস্তার ধারে একটি ফায়ার সার্ভিসের স্হান নির্ধারন করা হয়েছে।কিন্ত ফায়ার সর্ভিসের কাজ দ্রুত এগোচ্ছেনা বলে জানা যায়।আমি মনে করি আমাদের রৌমারী বাজারের বখাটে ছেলেদের ধুমপান অসতর্কতার কারনে এ ঘটনা ঘটেছে।
আর করতৃপক্ষের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এবং জোড়ালো আবেদন জানাচ্ছি "রৌমারীতে ফায়ার সার্ভিস স্টেশনটি খুব দ্রুত চালু করা হক।" আর আগুণ থেকে সবাইকে  সবসময় সতর্ক থাকতে হবে।

শুক্রবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১৫

বড় লোকের মোন কি আসলেই ছোট?

গতকাল আমার অফিসে দেখলাম।একজন কাস্টমার কিছু কেনাকাটা করছে।উনার কেনাকাটা সম্ভবত শেষ।দেখলাম লোকটি মনে হয় বড় লোক অনেক কেনাকাটা করেছে।আমি বিল করার জন্য কম্পিউটারে দাড়িয়ে আছি।
উনি মিষ্টির ফ্রীজ থেকে কিছু মালাই নাট নামে কাপ কিনল।কিনে উনি একটি মালাই নাট কাপ খুলে খাচ্ছে আর বলল বাকিগুলো প্যাকে দেন।
মালাই নাট উনি অর্ধেক এর বেশি খেয়ে ফেলেছে।উনার সাথে একটা কাজের মেয়ে এসেছে।মেয়েটি সাবালিকা হবে।লোকটি সেই অর্ধেক খাওয়া তাও আবার চামুচ ছাড়া মুখ লাগিয়ে খেয়েছে,অর্ধেক খাওয়া মালাই নাট টি মেয়েটিকে দিয়ে বলল দেখতো কেমন লাগে?মেয়েটি সেটি নিতে ইতস্ত করছে।অর্ধেক খাওয়া মুখ লাগানো খাবার তাকে দিচ্ছে।মেয়েটি ধমকের ভয়ে সেটি হাতে নিল।সেখানে আরো কিছু লোক উপস্তিত ছিল।মেয়েটি লজ্বা পেয়ে আঢ়ালে গিয়ে বাকিটুকু খেল।কি করবে তার মালিকের হুকুম মানতে হবে।

এই দৃশ্য দেখে আমার খুব খারাপ লাগল হায় রে গরীব বলে কোন দাম নেই মেয়েটির।কাজের মেয়ে বলে তাকে মুখ লাগানো খাবার খেতে হবে এ কেমন বিবেক তার?উনি তো ইচ্ছা করলে ভাল একটা খেতে দিতে পারত।কি এমন উনার কত টাকা ব্যায় হত।বড় লোকের মোন এত ছোট হতে পারে?বড় লোকের মোন কি আসলেই ছোট হয়?

ঘটনাটি আমার বাস্তব অভিঙ্গতা ধানমন্ডি পশ্চিম শঙ্কর আমার অফিসে।এ রকম কতনা কাজের মেয়েকে এই ঢাকার নিষ্ঠুর বড় লোকের বাড়িতে অবহেলায় দিন কাটাতে হয়।আমার অনুরোধ সরকার কেন এই অবহেলিত ঘর কাজের মানুষ গুলির প্রতি একটু তাকায় না।

বুধবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

দিলে দয়া থাকলে মায়া জন্মে

আজ অফিসে যাওয়ার পথে ধানমন্ডি শঙ্কর বাসস্টানডে নেমে রাস্তা পার হচ্ছি।এমন সময় সুন্দর একটি দৃশ্য দেখে মোনটা ভরে গল।মনে হল এমন মানুষ পৃিথিবীতে  কজনই বা আছে। দেখলাম একটি রিকসাতে একটি মেয়ে বসে আছে।সেখানে একটি ভিক্ষুক দারানো।লোকটা মুরুব্বি বয়সের হবে।মুরব্বি লোকটা রিকসার সাথে মেয়েটির কাছে দারানো।মুরুব্বি ভিক্ষুকটি মেয়েটির কাছে কষ্টের কথা প্রকাশ করছে।আর ময়েটি খুব মোনযোগে উনার কথাগুলো শুনছে আর নিজের বাবার মত মাথায় হাত বুলিয়ে আদর করে সান্তনা দিচ্ছে।এই দৃশ্য দেখে চমকে গেলাম ভাবলা হায়রে মনের মাঝে কতো দয়া তার।লোকটার প্রতি এত মায়া করছে।যা সেই ভিক্ষুকের ছেলে মেয়েও মনে হয় এমন মায়া করেনা।যার জন্য রাস্তায় উনাকে ভিক্ষা করতে হয়।যার পেটে জন্ম নিল,যার জন্য পৃথিবীর আলো দেখতে পেল।আর সেই মানুষ যদি ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে রাস্তায় নামে।তাহলে তারা কেমন সন্তান?
আমরা ভিক্ষুককে দেখলে সামন থেকে তারিয়ে দেই আসলে এটা ঠিক নয়।উনারা মনে কষ্ট পায়।সেই মেয়েটির মতো এমন মানুষ পৃথিবীতে কজনই বা আছে।আমরা সবাই যেন ভিক্ষকের সাথে ভাল আচরন করি এবং তাদেরকে যতটুকো পারি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেই।

মঙ্গলবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

শুধু কি ঢাকা ডিজিটাল হলেই বাংলাদেশ ডিজিটাল?আর গ্রাম কি আ্যানালগই থাকবে?

বাংলাদেশের  বিভিন্ন জায়গা, বিশেষ করে উত্তরাঞ্চল আমাদের কুড়িগ্রামের রৌমারীর মানুষ পানিতে ভাসছে।বেশ কদিন ধরে ফেইসবুক, পত্র পত্রিকায়, খবরে দেখছি।কিন্তু আমাদের বান ভাসি মানুষের কাছে সরকার কেন এগিয়ে আসছেনা?বাংলাদেশ সরকার কি শুধু ঢাকা কেই ডিজিটাল করা নিয়েই ব্যাস্ত?ঢাকা ডিজিটাল হলেই কি বাংলাদেশ ডিজিটাল?আর গ্রাম অঞ্চল কি আ্যানালগ থাকলে চলবে?প্রতি বছরেই কুড়িগ্রাম,রৌমারীর মানুষ পানি বন্দি হয়ে কতো কষ্টে দিন কাটেচ্ছে।আর সরকারের সেদিকে চোখে দেখছেনা। আমরা কি বাংলাদেশের মানুষ না?

শুক্রবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

ধানমন্ডি সঙ্করে বাড়ি ভারা না দেয়ায় নবজাতক শিশু সহ মাকে বাড়ি থকে বের করে রাস্তায় নামিয়ে দিল।

গতকাল ৩ তারিখ সন্ধার দিকে আমি আমাদের অফিসের টাকা ব্যাঙ্কে জমা দিয়ে আসতেছি।জায়গাটি হচ্ছে ধানমন্ডি সঙ্কর পশ্চিম দিকে একটি ছোট গলি।আমি আমার মতো হেটে আসতেছি।এমন সময় দেখলাম রাস্তার ধারে একটি মহিলা কোলে নবজাতক শিশু নিয়ে দারিয়ে আছে।সেখানে কিছু মহিলা ভীর জমিয়ে আছে।আমি দেখে দারালাম একটু।সেই কোলে বাচ্চা মহিলাটি বলতেছে " ১৩ শত টাকা এই মাসের ভারা দিতা হারিনি হের লাইগা বাড়ি ওয়ালা বাড়িতথন  রাস্তায় নাইম্মা দিছে।আমি ওহন কি করুম এই ছোড পোলারে নিয়া।কেমনে কামাই করুম এই বাচ্চাডারে নিয়া।"
দেখে মনে হল বাচ্চাটি ২দিন কিংবা ৩দিন হয় জন্ম নিয়েছে।আর নিষ্ঠুর বাড়িওয়ালা এই নবজাতক বাচ্চা সহ রাস্তায় বের করে দিয়েছে।মহিলাটি নিরুপায় হয়ে কাঁদছে আর বলছে" আমি এহন কই যামু এই পোলারে নিয়া।
এই দৃশ্য দেখে চোখের পানি ধরে রাখতে পারলাম না।আর মনে পরল আমার মায়ের কথা ।ভাবলাম মাগো আমিও একদিন এমন ছোট ছিলাম তোমার কোলে কত আদরে বড় হয়েছি।আর এই ছোট্ট শিশু সবেমাত্র জন্ম নিয়েছে তার কতোনা কষ্ট হচ্ছে।
শরিরের প্রতিটা লোম দারিয়ে গেল হায়রে ঢাকা শহরের মানুষ এতটা নিষ্টুর।সামান্য কয়টা টাকার জন্য একটা নবজাতক শিশু সহ মাকে রাস্তায় নামিয়ে দিল।আমার প্রশ্ন এরা মানুষ না পশুর চেয়েও নিক্রিষ্ট???

মঙ্গলবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

জীবন অচল কিন্তু বাটপারিতে সচল কিছু মানুষ

                          কিছুদিন আগে আমার অফিসে একজন লোক আসল।দেখে মনে হলো প্যারালাইসিস রোগি।ভাল করে হাটতে পারছেনা,আমি দেখে  সালাম দিয়ে গ্লাসের দরজা টেনে ধরলাম।লোকটি ভেতরে আসল।ভাল করে কথা বলতে পারছে না।খুব আস্তে আমার নাম জিঙাস করল।আমি উত্তর দিলাম।তারপর  উনাকে দেখে মনে হল দারিয়ে থাকতে পারছেনা পরে যাবে,এই ভবে একটি টুল এগিয়ে দিলাম বসতে।উনি বসে পরল।
আমি আমার কাজে  কম্পিউটারে ব্যাস্ত।উনি আমাকে অনেক কিছু জিঙাসা করছে কিন্তু আমি কথা বলার সময় পাচ্ছিনা।কথা বলতে বলতে আমাকে বলল "বাবা দেশের বাইরে লোক নিচ্ছে যাবা?অল্প খরচ পরবে।আমি কথাটি শুনে উনার দিকে একটু মনোযোগ দিলাম যে কি বলে শুনি?আমি বললা আংকেল কোন দেশে?উনি বলল "কাতার "
খরচ?
৩ থেকে সারে ৪।
এত কমে কি যাওয়া সম্ভব?
হম সম্ভব আমার সাথে ওই দেশে এক মন্ত্রির সাথে পরিচয় আছে তাই।
কি পোস্ট?
সিকিউরিটি।
স্যালারি?
নতুন অবস্হায়২০-২৫ ৩মাস পর  বারবে।এসব কথা আমাকে বলতে লাগলো।আমি উনার কথাগুলো একটু মনোযোগ দিয়ে শুনতেছি দেখি কি বলে উনি।
একটু পরে আবার বলতেছে
"সামনে কুরবানি ঈদে ফ্লাইট হবে।যাওয়ার আগে আ্যডভান্স ১লাখ দিতে হবে,আর বাকিটা যাওয়ার সময়।আর যদি কোনো ক্রমে যাওয়া না হয় আমাকে টাকা ফেরত নিতে ১ মাস সময় দিতে হবে।" কথা তেমন বলতে পারছেনা থুদুবুদু করে আমাকে বোঝাল।আমি উনার কথাগুলোর মাঝে সন্দেহ পেলাম যে নিশ্চয় বাটপারির ধান্দা।আমি আমার  কাজ বাদ দিয়ে উনার দিকে আরো মনোযোগি হলাম।আমি বললাম
আপনি এতো অল্প টাকায় কিভাবে লোক পাঠাতে পারেন?উনি আমকে উত্তর দিল ওই দেশের মন্ত্রীর সাথে আমার পরিচয় আছে।এই কথা শুনে আমি পুরোপুরি বুঝে নিলাম বাটপারি ছারা আর কিছুই নয়।এবার আমি চুপ করে আমার কাজে খেয়াল দিলাম।উনি কিছুক্ষন বসে থেকে উঠে দারাল।তার পর আমাকে বলল
বাবা তুমি না যেতে পারলে তোমার পরিচয়ের কারো সাথে কথা বলো।তোমার নাম্বারটি দাও।আমি আর কিছু না ভেবে নাম্বারটি দিলাম।উনি আমার কাছ থেকে মোবাইলে নাম্বার সেইভ করে নিল।উনি আরো কিছুক্ষন আমার টেবিলের সামনে দারিয়ে থাকলো।তার পর আমাকে বলল
"বাবা একটা কথা বলব মনে কিছু নিওনা।আমি বললাম আচ্ছা বলেন।
বলতেছে "দেখো বাবা আমি বাসায় যাব,আমার কাছে রিক্সা ভাড়ার টাকা নেই ৩০ টা টাকা দাও" এই কথা শুনে আমি অবাক হয়ে গেলাম কথা শুনে।ভাবলাম মন্ত্রীর সাথে পরিচয় আছে অথচ পকেটে নাকি রিক্সা ভাড়ার টাকা নেই। আমার কাছে চাচ্ছে ।আজব মানুশ,দেখতে ভদ্রঘরের মানুষ মনে হয় বড় লোক।হাটতে পারেনা ভাল করে কথাও ঠিকমতো বলতে পারে না।বয়োস অনেক হয়েছে অথচ বাটপারি ছারেনি হায় রে মানুষ!

শনিবার, ১৫ আগস্ট, ২০১৫

আমার সোনার ময়না পাখি

সোনার ময়না পাখি আমার
সোনার মতন মুখ,
ফুল ফোটে তায় মুখের হাঁসি
দেখতে লাগে সুখ।
চুলগুলো তার মেঘ কালো
কাজল দুটি চোখ,
ভালবাসার মানুষ আমার
ভাবছি বড় হোক।
বলব তারে ভালবাসি
বুঝবে কি এই কথা,
শুনে যদি না বলে দেয়
পাইব অনেক ব্যাথা।
যতন করে পুষি তারে
আগলে বুকে রাখি,
বহুদিনের সাধনা সে
সোনার ময়না পাখি।
                      
                               মিনার

সোমবার, ১০ আগস্ট, ২০১৫

আমার সোনার ময়না পাখি

ভাল লাগার সেই মুহুর্ত http://jontirkanda.blogspot.com/2015/08/blog-post_9.html

ভাল লাগার সেই মুহুর্ত

থুতনিটা ভর করে
গালে হাত রাখা,
চাঁদে ভরা মুখ তার
কত ছবি আঁকা।
পরনেতে ছোট প্যান্ট
গা যে তার খালি,
এতটুকু মেয়ে তবু
দেখতে ফুলের কলি।
ভাবনার গভিরে
একলা বসে আছে,
মনে হল জীবনে তার
কষ্ট বয়ে গেছে।
দেখিনিতো কোনো দিন
এমন একটি মেয়ে,
এক পলক দৃষ্টিতে
আনমনে চেয়ে।
দেখে তারে এই মোনে
কি যে হয়ে গেল,
সেই মেয়ে প্রান জুরে
জায়গা করে নিল।

                           মিনার

শুক্রবার, ৭ আগস্ট, ২০১৫

রাষ্ট্র ,ধর্ম ভেদাভেদ নয়,সবচেয়ে বড় মানুষ মানুষের,যার অর্থ মানব প্রেম।

জীবনে অনেক সিনেমা দেখেছি।মরামারি,ধুমধাম,ঝাকানাকা,প্রেম,ভালবাসা আরও কত কি।এসব সিনেমা সমাজের, দেশের মানুষের উন্নতি তো দূৃরের কথা,ধংশের দিকে ধাবিত হচ্ছে।তবে আজ মনে হয় এমন একটি সিনেমা দেখলাম।যা  দেখলে ধর্ম ভেদাভেদ,রাষ্ট্র ভেদাভেদ ভূলে মানুষ মানুষের সেবার প্রেমে বন্ধন হয়ে থাকবে সারাটি জীবন।আশা করি চলচিত্র অঙ্গন যেন এমন কিছু সিনেমা সবার মাঝে উপহাড় দিতে পারে।যা সৃষ্টি করবে মানব সেবা প্রেমের বন্ধন।

বৃহস্পতিবার, ৬ আগস্ট, ২০১৫

নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান ৩নং বন্দবের

আজ কুড়িগ্রাম, রৌমারী উপজেলার ৩নং বন্দবের ইউনিয়নে কবির হোসেন  বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান পদে নব নির্বাচিত হয়েছে।আমরা তার সাফল্য কামনা করি।

মঙ্গলবার, ৪ আগস্ট, ২০১৫

ইউনিয়ন নির্বাচন (জন্তিরকান্দা)

ইউনিয়ন নির্বাচন। আমাদের ৩ নং বন্দবের ইউনিয়নে নির্বাচন হবে।তবে এই নির্বাচন কি সুষ্ট নির্বাচন হবে?সরকার কি পারবে দুর্নীতি মুক্ত নির্বাচন করতে?শুনলাম গ্রামের এক ছোট ভাইয়ের কাছ থেকে,নির্বাচনের আগেই নাকি দুর্নীতি চলছে।

রবিবার, ২ আগস্ট, ২০১৫

বন্ধু কবিতা মিনার

বন্ধু http://jontirkanda.blogspot.com/2015/08/blog-post.html

মিনার এর বন্ধু কবিতা

বন্ধু http://jontirkanda.blogspot.com/2015/08/blog-post.html

বন্ধু

                     মিনার

বন্ধু একটি ছোট্ট শব্দ
ছোট্ট একটি লেখা,
বন্ধুর মনের ভালবাসা
যায়না কভু আঁকা।
আছে একরাশ ভালবাসা
বন্ধু জনের মাঝে,
বন্ধু হল জীবন সাথী
হারালে তারে খোজে।
বন্ধু চিনে বন্ধুর হাতে
হাতটি তুমি রেখ,
বিপদে যদি পড়ে বন্ধু
এগিয়ে এসে দেখ।
দুধের মাছির মতন তুমি
বন্ধু হয়ো না,
বন্ধুর জীবন নষ্ট করে
চলে যেওনা।
বন্ধুর মতন বন্ধু আছে
সবাই বন্ধু নয়,
দুষ্টো বন্ধু সঙ্গি হলে
জীবন হবে ক্ষয়।
বন্ধুর সুখে বন্ধু সুখি
বন্ধুর দুঃখে বন্ধু দুঃখি
খাঁটি বন্ধু হলে,
বিপদে-আপদে থাকবে পাশে
সকল সময় মিলেমিশে
একেই বন্ধু বলে।
বন্ধু নিয়ে ঘুরব কত
মোনের মাঝে আশা,
দুঃখ,কষ্ট-আনন্দ আর,হাঁসিতে
বন্ধুর ভালবাসা।

           ( সমাপ্ত )  
                                         ধন্যবাদ

শনিবার, ১ আগস্ট, ২০১৫

আমার কবিতা রাজনীতি

রাজনীতি http://jontirkanda.blogspot.com/2015/07/blog-post_30.html

জন্তিরকান্দা কবিতা

আমাদের গ্রাম http://jontirkanda.blogspot.com/2015/07/blog-post.html

কষ্ট দাও কেন তুমি?

কষ্ট দাও কেন তুমি
আমার এই মোনে,
কত ভাল বাসি তোমায়
এই মোন জানে।
অভিমান কর তুমি
কথা বল নাক,
কলিজাটা ফেটে যায়
বুক চিরে দেখ।
বার বার তোমারি কাছে
কেন ছুটে আসি?
দেখিতে যে তোমার ওই
সুন্দর মুখের হাঁসি।
কেন তুমি বোঝ নাক
এত ভালবাসি,
এক পৃথিবীর ভালবাসা
তার চেয়েও বেশি।

                            মিনার

বৃহস্পতিবার, ৩০ জুলাই, ২০১৫

রাজনীতি

রাজনীতি তো নীতির রাজা
রাজনীতি তো নয়,
রাজনীতিটা করতে গিয়ে
পেট নীতিতে রয়।
পেটের দায়ে ঘুরছে কতক
করছে কত ফন্দি,
সুযোগ বুঝে ঘাপলা মেরে
করবে কারে বন্দী।
এই ভাবেতে রাজনীতিটার
নীতি যাচ্ছে ক্ষয়ে,
রাজনীতির নেতা জ্বিরা
শোষন করে নিয়ে।                                          
                                    মিনার

আমাদের গ্রাম

পূর্বে গাঁয়ের নামটি ছিল
ডাকত সবাই মুন্সিগন্জ;
এত সুন্দর গাঁ টি কোথায়?
শুনলে যে কেউ নিত খোজ।

গায়ের সবাই নামাজ পরে
বৌ ঝিরা পর্দা করে,
মিশেছিল এক সাথে;
সৎ আদর্শে সভ্য ছিল
চলেছিল ধর্মের পথে।

একদা এক বূজুর্গ এসে
গাঁয়ের লোকের সততা দেখে
এমন গাঁয়ের মতন গাঁ
তিনি কোথাও দেখেন নাই!!!
আদর্শ গাঁ নামটি দিয়ে
উপাধি দিলেন তাই।

গাঁয়ের কোণে বাস করিত
জন্তি বংশি জাতি,
মিলেমিশে বাস করিত
ছিল না যে ব্যাতি।
কুমোর কুমারি ছিল
ছিল বংশি বাদক;
মাটির হাড়ি তৈয়ার করে
নিশীতে বাঁশির সাধক।

এইভাবেতে হঠাৎ একদিন
জন্তি বংশির সাথে;
গাঁয়ের লোকের ঝগড়া বাধে
লাঠি হাতে হাতে।
গাঁয়ের সাথে জন্তি জাতির
লাগল মারামারি,
জন্তি বংশির মাটির হাড়ি
ভাংগা হুরোহুড়ি।
জন্তি জাতি গাঁ ছেরে
পালিয়ে চলে গেল,
গাঁয়ের লোকে জোট বেধে
তাড়িয়ে তাদের দিল।

পরেছিল জন্তি বংশির
মাটির হাড়ির কান্দা;
এই ঘটনা দেখতে এসে
লাগল অনেকে ধান্দা
সেই থেকে এই গাঁয়ের নামটি
হইল জন্তিরকান্দা।
 
                            মিনার